মুক্তমত
আমি মূলত একজন নকলবাজ মানুষ। দেখি, লিখি তা কিছু হোক বা না হোক। কবিরা নাকি স্বপ্ন দেখে ঘুমিয়ে-জাগরণের ভিতরে। ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখার
করোনা ভাইরাসের বড় ধাক্কা লেগেছে দেশের অর্থনীতিতে। এ অবস্থায় উৎপাদন, আমদানি-রপ্তানিসহ অর্থনীতির সব খাত ঠিক হতে কতটা সময় লাগবে, তা
শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বব্যাপী প্রবাসী বাঙালিরাও প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। ইউনেস্কো এ দিবসটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং জাতিসংঘের
দূর দেশ নয়, পাশের রুম থেকে ফোনে খবর নিচ্ছিল আমার মেয়ে। টানা আইসোলেশনে আমি। শরীরের এ সমস্যা হুট করেই শুরু। কীভাবে কোথা থেকে কী হলো
করোনা কালের কিছুদিন আগেই সুইডিশ কন্যা গ্রেটা থুনবার্গের মাধ্যমে পরিবেশ আন্দোলন বেগ পেয়েছিল অনেকদিন পর। শুরু হয়েছিল শিশুদের নিয়ে
তাই নমুনা সংগ্রহ, পরীক্ষণ ও পরীক্ষণ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা যথাযথ ও নিরাপদভাবে (নমুনার অসংক্রমিতরূপে নির্গমন) সম্পাদিত হওয়ার জন্য
করোনা ভাইরাসের জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় মনোয়ারের মতো অনেকেই আজ কর্মহীন। আর্থিক সমস্যায় দূর্বিষহ দিন যাপন করছেন তারা।
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, এই সংকট মোকাবেলায় আমাদের করণীয় কী? আমার কাছে মনে হয়, প্রথমত নিয়ম করে আয়কর আদায় করার প্রবণতা থেকে সরে এসে মানুষকে
বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ এই মহামারির অর্থনৈতিক ও আর্থিক দিকেই আলোকপাত করে। কিভাবে করোনা ভাইরাস বিশ্ব বাণিজ্য
পরের দিন ১৭ মার্চ অফিসে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ছোট মেয়েকে নিয়ে যোগ দিই। ১৮ মার্চ অফিসে গিয়ে বিকালের দিকে নিজের গলায়
বেশ কিছু গণমাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, সেখানে নিহত ও আহতদের অনেকেই ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালিতে প্রবেশের জন্য লিবিয়াকে ব্যবহার করতে
এভাবে অপবাদ বা স্টিগমা আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে পাড়ার চায়ের স্টলে, দোকানে প্রবাসীদের প্রবেশ নিষেধ এই মর্মে
আমরা জানি “সাফল্য একটি যাত্রা”তাই আমরা কেবল বাংলাদেশের আকাশে নয়, চীনসহ প্রতিবেশী দেশগুলিতেও ডানা ছড়িয়ে দিব খুব শিগগিরই
আবার বিগত ৩-৪ বছর ধরে যারা আসছে অধিকাংশই নর্থ সাইপ্রাস দিয়ে। তারা আছেন শরণার্থী হিসেবে। এখানে যারা আগে স্টুডেন্ট ভিসায় এসেছিলেন,
দেশে প্রতিবছর তামাকজনিত রোগে লাখ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়ে ঢলে পড়ছে মৃত্যুর কোলে। এমনকি মহামারি করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) ধূমপায়ীরাই
যাই হোক, ঘুম থেকে উঠে দেখি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী আমাকে লিখেছে- ম্যাডাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকে
এই লকডাউন শুরু হতেই দেশের অসংখ্য দৈনিক আয়ের শ্রমজীবী মানুষের জীবন জীবিকা এক প্রকার বন্ধ হয়ে যায়। হকার, চালক, মিস্ত্রি, শ্রমিকসহ নানা
চট্টগ্রামের জেলা-উপজেলায় ৫০ জনের অধিক চিকিৎসক, নার্স ও টেকনোলোজিস্ট করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন সিএমপির ৩ জন পুলিশ
কোনো উপায় না দেখে তখন একদিন আমি ভূমিকম্পের উপর লেখা একটা বই কিনে আনলাম, এলাকায় ভূমিকম্প বেশি বলে সেখানে ভূমিকম্পের উপর বিজ্ঞানী
আরও বহু সমাজবিজ্ঞানী সমাজের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে এমনই কাছাকাছি বিষয়কে ইঙ্গিত করেছেন, যার মোদ্দাকথা হলো, মানুষ সমাজবদ্ধভাবে বসবাস করেই
